সিগারেটের পিছনে মাসে কারও কারও হাজার হাজার টাকা পয়সা নষ্ট হয়ে যায়৷ কিন্তু আপনার এই ‘করিব দোস্ত’ সিগারেট কি থেকে তৈরি হয় জানেন কি? হ্যাঁ, অবশ্যই তামাক পাতা সু
ন্দর করে কেটে পরিশোধন করার পর তার সঙ্গে আনুষঙ্গিক কয়েকটি উপাদান মিশিয়ে কাগজে মোড়ানো সিলিন্ডারের ভেতর পুড়ে সিগারেট তৈরি করা হয়৷ তবে সম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে কিছু অজানা তথ্য পাওয়া গিয়েছে।
ভিতরের উপাদান গুলির মধ্যে মূল উপাদান হিসাবে থাকে ইঁদুরের মল৷ কি, একটু অবাক লাগলো শুনতে তাই না?
অবাক হওয়ার কিছুই নেই৷ এটাই সত্যি!
যাই হোক এসব তাও মেনে নেওয়া যায়৷ কিন্তু পরবর্তী যে তথ্যটি পাওয়া গিয়েছে তা শুলে আপনি আপনার নাকটা কুঁচকাবেন নাকি সিগারেটের প্যাকেটটা আগে ঘর থেকে দূর করবেন জানি না৷ সেটি হল সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত৷ নেদারল্যান্ডসের এক গবেষণাকে উদ্ধৃত করে এক গবেষক বলা হয়েছে, ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে- ১৮৫টি সিগারেট উৎপাদনকারী কারখানায় ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত।
কারণ সিগারেটের ফিল্টারে রক্তের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিমোগ্লোবিন ব্যবহার করা হয়৷ সিগারেট উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো কি কি উপাদান ব্যবহার করছে তা গোপন রাখায় এই বক্তব্যের বিষয়টি নিয়ে বেশি জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। নেদারল্যান্ডসের ওই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে- শূকরের রক্ত থেকে হিমোগ্লোবিন নিয়ে তা সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয়৷ গ্রিসের একটি সিগারেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শূকরের হিমোগ্লোবিন ব্যবহারের এই বিষয়টি স্বীকারও করেছে। তারও আগে জানা গিয়েছিল, সস্তা সিগারেটের মধ্যে অ্যাসবেস্টস এবং মৃত মাছিও থাকে!
কেমন লাগলো শুনতে? কি ভাবছেন? এবার বুঝলেন তো কেন বার বার সবাই আপনাকে ধুমপান করতে বারণ করে? এবারও কি বলবেন যে ধুৎ! এসব সাজানো মিথ্যা কথা? একেবারেই নয়৷ তবে আপনি যাই ভাবুন না কেন একটু চেষ্টা করুন না নিজেকে শুধরে নিতে৷ আপনার নিজেরই উপকার হবে৷
যাই হোক এসব তাও মেনে নেওয়া যায়৷ কিন্তু পরবর্তী যে তথ্যটি পাওয়া গিয়েছে তা শুলে আপনি আপনার নাকটা কুঁচকাবেন নাকি সিগারেটের প্যাকেটটা আগে ঘর থেকে দূর করবেন জানি না৷ সেটি হল সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত৷ নেদারল্যান্ডসের এক গবেষণাকে উদ্ধৃত করে এক গবেষক বলা হয়েছে, ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে- ১৮৫টি সিগারেট উৎপাদনকারী কারখানায় ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত।
কারণ সিগারেটের ফিল্টারে রক্তের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিমোগ্লোবিন ব্যবহার করা হয়৷ সিগারেট উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো কি কি উপাদান ব্যবহার করছে তা গোপন রাখায় এই বক্তব্যের বিষয়টি নিয়ে বেশি জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। নেদারল্যান্ডসের ওই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে- শূকরের রক্ত থেকে হিমোগ্লোবিন নিয়ে তা সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয়৷ গ্রিসের একটি সিগারেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শূকরের হিমোগ্লোবিন ব্যবহারের এই বিষয়টি স্বীকারও করেছে। তারও আগে জানা গিয়েছিল, সস্তা সিগারেটের মধ্যে অ্যাসবেস্টস এবং মৃত মাছিও থাকে!
কেমন লাগলো শুনতে? কি ভাবছেন? এবার বুঝলেন তো কেন বার বার সবাই আপনাকে ধুমপান করতে বারণ করে? এবারও কি বলবেন যে ধুৎ! এসব সাজানো মিথ্যা কথা? একেবারেই নয়৷ তবে আপনি যাই ভাবুন না কেন একটু চেষ্টা করুন না নিজেকে শুধরে নিতে৷ আপনার নিজেরই উপকার হবে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত টি লিখুন :