@নারী উপরে@
এই অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গ নারীর যোি তে ৪৫ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে
প্রবেশ করাবেনারী এবং নারী পুরুষের অনুত্থিতলিঙ্গকে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে একে
সুদৃঢ় করে তুলবে। সে তার স্তন,
ভগাঙ্কুর এবং পশ্চাৎপ্রদেশের ব্যবহারে পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলবে।
এতে করেও যদি পুরুষাঙ্গ উত্থিতনা হয় তবে একইভাবে পুনর্বার দেখা যেতে পারে।
@জি-স্পট সেক্স@
এতে করে নারী দু
হাঁটু গেড়ে অনেকটা কুকুরের মতো বসবে। পুরুষ তার লিঙ্গ প্রবেশ করাবে। নারীর সবচেয়ে
যৌন অঞ্চলমানে হলো ভগাঙ্কুর। পুরুষের লিঙ্গ একবার এতে ছোঁয়ালেই নারীর যৌনানুভূতি
প্রবল হয়। এতে করে পুরুষেরও যৌন অনুভতি দৃঘ হবার কথা। নারী পুরুসকে এই ভাবেও
উত্তেজিত করতে পারে। যৌন বিজ্ঞানীরা একে জি-স্পট সেক্স বলে। কেননা এতে করে নারী
ইংরেজী জি অক্ষরের মতো আসন নিয়ে বসে।
@পৌনপুনিকতা@
পুরুষ তার উত্তেজনা
বাড়াতে নারীর যোনিমুখে তার লিঙ্গকে প্রবেশ করানোর পূর্বে নারীর নিচের দিককার
অর্থাৎ ভগাঙ্কুর, যোনি ইত্যাদিতে হাতের স্পর্শ বা মুখের স্পর্শ ঘটাতে পারে। এতে করে
পুরুষের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
@আধুনিক হট স্পট@
যৌন বিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো
শরীরইযৌন উত্তেজক। বিশেষ করে পেটের এবং তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুরের মাঝামাঝি
স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মকভাবে লুকিয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম
হতে পারে। পুরুষদের তাদের নারীদের সাথে যৌন মিলনে যাবার সময় এটি বেছে নিতে হবে।
এতে করে পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
@পুরো শরীর@
জিহ্বা এবং হাতের
আঙ্গুল যৌন উত্তেজনাবাড়াতে পারে। নারীর যোনিমুখের পাতলা আবরণ এবং ক্লাইটোরিসবা ভগাঙ্কুর
যদি পুরুষ তার জিহ্বা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে
যায়। এছাড়াও ভালভাবে নখ ছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়েও
তাকে তীব্র যৌনকাতর করেফেলতে পারে। এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ করে
এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে। নারীর অধিগ্রহণ পুরুষের মুখের কাছে নারী তার
যৌনাঞ্চলগুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে যাবে। অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রানে পুরুষের
উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।এতে করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। একে নারীর অধিগ্রহণ
বলা হয়।
@মৌখিক তীব্রতা@
সাধারণভাবে এটা ওরাল সেক্স। নারী পুরুষের লিঙ্গ, লিঙ্গদেশ এবং
লিঙ্গমুন্ডের অগ্রভাগে চুমু দিয়ে,
অথবা মুখের লালা দিয়ে ভিজিয়ে পুরুষকে চূড়ান্ত উত্তেজনা দিতে পারে।
আবার নারী পুরুষের লিঙ্গকে মুখের ভেতর বার বার প্রবেশ এবং বের করতে পারে। এতে করেও
পুরুষের উত্তেজনা আসবে এবং যৌন শীতলতা কমে যাবে।
@মুখোমুখি@
নারীকে শুয়ে পুরুষ
কিংবা পুরুষকে শুইয়ে নারী পরস্পর পরস্পরের দিকে যৌনতার দৃষ্টিতে চেয়ে থাকলে
নারী-পুরুষ উভয়ের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
@পুরুষের অন্ডকোষ@
অনেক পুরুষ এই
ব্যাপারটিতে অজ্ঞ। তাদের অন্ডকোষের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু যৌনতা লুকানো
থাকে। নারী যখন পুরুষের অন্ডকোষে হাত দেয় কিংবা তাতে মৃদু চাপ সৃষ্টি করে, তখনও পুরুষ বিশেষ
এক ধরনের আনন্দ পেতেপারে। পুরুষের অন্ডকোষ যৌনতা সৃষ্টি করতে পারে। নারীর মৃদু হাত
বোলানোতেও এই উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।
@ত্বকের উত্তেজনা@
বহু পুরুষের
যৌনাঞ্চলের ত্বকেই বিশেষধরনের উত্তেজনা থাকে । নারীর স্পর্শে সেটা বেড়ে যায়।
যেমন-পুরুষের লিঙ্গেরত্বকে নারীর চুমু দেয়া কিংবা চুষে ফেলাতে পুরুষ যৌন উত্তেজনায়
অস্থির হয়ে উঠতে পারে। এটি পুরুষের চরম উত্তেজনার প্রথম স্তর। নারী তাকে চূড়ান্ত
উত্তেজনার জন্য তার লিঙ্গমুন্ডকে বার বার চুষতে পারে, এতেকরে পুরুষের
অবস্থা অধিক কাতর হয়ে উঠবে। তবে নারীকে লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন তার দাঁত
পুরুষের লিঙ্গে ক্ষতের সৃষ্টি না করে। কেন না চরম অবস্থায় উভয়েই বোধজ্ঞান কিছুটা
হারিয়ে ফেলতে পারে। পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনকে মধুর করতে হলে কয়েকটা নিয়ম মেনে
চলতে হবে৷ আপনি যদি এই নিয়মকে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে মেনে পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক
ভাবে মিলিত হন তাহলে আপনি প্রকৃত অর্থে সহবাসের সুখ লাভ করবেন৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত টি লিখুন :