http://bdadvise.blogspot.com
এখনকার শৈশব আর দুধভাত মার্কা নয়। আমিষেই এরা খুশি। যৌনতার আঁচ শৈশব থেকেই
ধরতে থাকে। শুধু হাওয়া দেওয়ার পালা। একটু বড় হতেই বন্ধুত্বের সংখ্যা বাড়তে
থাকে। ছেলে মেয়ের মধ্যে কোন পর্দা থাকে না। এ যুগে ছেলে মেয়েরা বন্ধুত্বের
ছলে বা প্রেমের আকর্ষণে এতটাই উন্মাদ থাকে যে সেক্সের দোরগোড়ায় পৌঁছতে খুব
বেশি সময় নেয় না। এসবের ফলে বাড়ছে নানান রকম সেক্সুয়াল প্রবলেম। ওরাল
সেক্সের আদিখ্যেতা দিনদিন বাড়ছে। এতে সুবিধা একটাই, ওরাল সেক্সে প্রেগনেন্ট
হওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। কিন্তু, ওরাল সেক্সের ফলে হতে পারে ক্যান্সার।
ওরাল সেক্সে (মুখে যৌন সঙ্গম) গলায় ক্যান্সারের ঝুঁকি রয়েছে বলে
স্বীকার
করেছিলেন ক্যান্সার থেকে আরোগ্য হওয়া হলিউড অভিনেতা মাইকেল ডগলাস। তিন বছর
আগে এইচপিভির (হিউম্যান প্যাপিলমাভাইরাস) মাধ্যমে ডগলাসের ক্যান্সার হওয়ার
কথা প্রকাশিত হয়। তবে জানা গেছে, ৬৮ বছরের এই অভিনেতা এখন ক্যান্সার থেকে
মুক্ত। তার ওরাল সেক্সের কারণে গলায় ক্যান্সার হয়েছিলো না। বরং অতিরিক্ত
ধূমপান ও মদপানে তার ক্যান্সার হয়েছিলো। তবে, ওরাল সেক্সের মাধ্যমে
এইচপিভি’তে গলায় ক্যান্সার হয় এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এইচপিভি কি ?
এইচপিভি বা হিউম্যান প্যাপিলমাভাইরাস একটি সংক্রামক ব্যাধি যা মুখে যৌন
সঙ্গমের করণে সৃষ্টি হয়। এইচপিভি আক্রান্ত রোগীর কোনো উপসর্গ লক্ষ্য করা
যায় না। তবে তা ধীরে ধীরে ক্যান্সারে রূপ নেয়। এবার থেকে ওরাল সেক্সের আগে
সাবধান হন নিজে, পরামর্শ দিন আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত টি লিখুন :